
নিজস্ব প্রতিবেদক :
আজ সোমবার সকালে র্যাবের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান র্যাবের সহকারী পরিচালক আ ন ম ইমরান খান।
এর আগে বাড়ি থেকে বেরিয়ে নিরুদ্দেশ হওয়া কয়েকজন তরুণের বিষয়ে খোঁজ করতে গিয়ে নতুন এই জঙ্গি সংগঠনটির খোঁজ পাওয়ার পর গত বছরের অক্টোবর থেকে পাহাড়ে র্যাবের এই অভিযান চলছে। ওই সময় থেকে ধারাবাহিক অভিযানে বিভিন্ন সময়ে ‘জামায়াতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’-এর অনেক সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে তারা।
পাহাড়ি বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কেএনএফ বা বম পার্টির সম্পৃক্ততা রয়েছে এই জঙ্গি সংগঠনটির সঙ্গে জানিয়ে র্যাব জানায়, জঙ্গি সংগঠনটির শীর্ষ পর্যায়ের দুই নেতাকে কক্সবাজারের কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকা থেকে তারা গ্রেপ্তার করে। পাহাড়ে-সমতলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তাড়া খেয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছিল জঙ্গিরা।
জঙ্গি সংগঠনটির কতজন সদস্য, নেতৃত্বে কারা কিংবা কী পরিমাণ অস্ত্র রয়েছে তাদের হাতে, সেসব নিয়ে এখনও স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়নি। তদন্তে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে।